* কোন কারণে শরীর আঘাতপ্রাপ্ত হলে আঘাতের স্থানটিতে বরফ লাগিয়ে নাও।
* দৌড়ের পরে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাবে এবং প্রোটিন এড়িয়ে যাবে।
খুব ভালো দৌড়াতে পারলেও একজন প্রফেশনাল দৌড়বিদকেও সবসময় সর্তক থাকতে হয়। তারপরও প্রায়শই শোনা যায় দুর্ঘটনা খবর। তাই একটু সর্তক হও। আরও যদি আঘাত লাগে দ্রুত কি করবে? হ্যাঁ, এমন প্রশ্ন আসতে পারে। এই প্রশ্নের উত্তরসহ আরও কিছু উত্তর খুঁজে নেওয়া যাক। প্রথমেই দৌড়ানোর জন্য ঢিলেঢালা পোশাক, জুতা, মোজাসহ উপযুক্ত অনুষঙ্গ বাছাই করে নাও। পর্যায়ক্রমে-
শরীর গরম করে নাও
শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে আমরা নিয়মিত দৌড়াই। দীর্ঘদিনের অভ্যাসের কারণে তুমি হয়ত খুব ভালো দৌড়াতে পারো। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে অবশ্যই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। দৌড় শুরুর আগে প্রথমেই দুই পা টান করে নাও। দুই পা প্রসারিত ও সংকুচিত করে নাও। কোন প্রতিযোগিতামূলক দৌড়ে হালকা ব্যায়াম করে নিতে হবে। প্রস্তুুতি ছাড়া ম্যারাথনে অংশ নেয়াটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে ঘটে যেতে পারে বড় কোন দূর্ঘটনা। তাই দৌড় শুরু করার আগে গা অবশ্যই গরম করে নিবে।
প্রয়োজন দৃঢ় মাংসপেশী
বাধাহীনভাবে দৌড়ানোর জন্য প্রয়োজন দৃঢ় পায়ের গড়ালি ও নিতম্ব। দৌড়ে লক্ষ্য অতিক্রম করতে দৃঢ় করে তুলতে হবে দেহের এই দুটি অঙ্গকে। এই জন্য প্রয়োজন স্বদিচ্ছা ও নিয়মিত ব্যায়াম করা।
প্রয়োজন পরিমিত বিশ্রাম
পরিশ্রমের মাঝে বিশ্রাম নেবে না সেটা তো হতে পারে না। মানুষ তো আর দোকান থেকে কেনা যন্ত্র নয়, একনাগারে চলতে থাকবে। যন্ত্ররেও তো বিশ্রাম দিতে হয়। আর তুমি তো মানুষ। দৌড়ানোর সময় শরীর ও মনের ওপর প্রভাব পড়ে, রক্ত চলাচল, শ্বাস-প্রশ্বাস আসা যাওয়া স্বাভাবিক থাকে না। শরীরকে স্বাভাবকি অবস্থায় নিতে দৌড়ানোর পর কিছুটা বিশ্রাম নিবে। তাহলে শরীরের উপর চাপ কমার পাশাপাশি দেহ ও মন দুটোই ভালো থাকবে।