রোদসী
  • হোম
  • লাইফস্টাইল
  • রূপ ও ফ্যাশন
  • রোমান্স
  • কালচার
  • নারী
    • সাফল্য
    • সম্ভাবনা
    • সংগ্রাম
    • সমস্যা
ট্যাগ:

করোনা ভাইরাস

এই সংখ্যায়জীবনযাত্রাসচেতনতা

প্রথম ডোজ নেওয়ার পর সংক্রমণ হলে?

করেছে Sabiha Zaman জুন ২৩, ২০২১

রোদসী ডেস্ক: দিন যাচ্ছে আর পরিবর্তন হচ্ছে করোনা ভেরিয়েন্ট। বিশ্ব এখনো মহামারি জ্বরে ভুগছে। টিকা দিলেও যেন স্বস্তি মিলছে না। প্রথম টিকা দেওয়ার পর অনেককে আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগছে, টিকা তো একটা দিয়ে ফেলেছি, তবে কেন করোনা হবে? হতে পারে, কারণ দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করার আগ পর্যন্ত আশঙ্কা থাকে। আর সব ডোজ শেষ হলেও সচেতনতা কমালে চলবে না। সুরক্ষা মেনেই চলতে হবে।

করোনার টিকার দুটি ডোজের মধ্যে ব্যবধান বেড়েছে এবং একটি মাত্র ডোজ যে সংক্রমণ ঠেকাতে পারে না, তা-ও পরিষ্কার। ফলে একটা আশঙ্কা থেকেই যায়, প্রথম ডোজ নেওয়ার পর কেউ আক্রান্ত হতেই পারে। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় ডোজ কখন নেবে? নেওয়ার আগেই-বা কোন কোন জিনিস মাথায় রাখবে? অনেকের মনেই এই প্রশ্নগুলো ঘুরছে।

টিকার একটি ডোজ কোনোভাবেই যথেষ্ট নয়। এ কথা অনেক দিন ধরেই বলছেন চিকিৎসকেরা। অর্থাৎ টিকার একটি ডোজ নেওয়ার পর সংক্রমণ হতেই পারে। যদিও একটি ডোজ নিলেও তার ১৪ দিনের মধ্যে থেকেই শরীরে টিকার প্রভাব শুরু হয় বলে দাবি করা হচ্ছে। তাই সংক্রমণের মাত্রা কিছুটা হলেও কম থাকতে পারে।

কোভিশিল্ডের মতো টিকার ক্ষেত্রে বলা হচ্ছে প্রথম ডোজ নেওয়ার পর ৪৮ শতাংশ মতো কমে সংক্রমণের ঝুঁকি। অন্যকে সংক্রমিত করার হারও কিছুটা কমে। অন্যান্য টিকার ক্ষেত্রেও তা কমবেশি একই রকম।

মনে রাখা ভালো
টিকার প্রথম ডোজ শরীরে কিছুটা অ্যান্টিবডি তৈরি করবেই। ঠিক তেমনভাবেই সংক্রমণও ওই ভাইরাসটির অ্যান্টিবডি তৈরি করে দেবে। কিন্তু তার মানে এই নয়, টিকার একটি ডোজ নেওয়ার পরে সংক্রমণ হলে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন নেই। বরং উল্টোটাই। দ্বিতীয় ডোজটিও সে ক্ষেত্রে নিতে হবে এবং এভাবে যে রোগ প্রতিরোধ শক্তিটি গড়ে উঠবে, সেটা কোভিড মোকাবিলায় সবচেয়ে কার্যকর।

কখন দ্বিতীয় ডোজ

অনেকেই ভাবে, একটি ডোজ নেওয়ার পর সংক্রমিত হলে দ্বিতীয় ডোজ নেবে না। সেটি করা যাবে না। কিন্তু দ্বিতীয় ডোজটি নেওয়ার তারিখটি বদল করা যেতে পারে। সরকারি বিধি মেনে একবার সুস্থ হয়ে ওঠার যত দিন পরে টিকা নেওয়ার কথা, সেই সময়েই টিকা নিতে হবে। দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া হলে কিছুটা হলেও নিশ্চিন্তে থাকা যেতে পারে।

ছবি: ইন্টারনেট

০ মন্তব্য করো
0 FacebookTwitterPinterestEmail
স্বাস্থ্য

করোনায় শিশুদের সচেতনতা

করেছে Sabiha Zaman এপ্রিল ৬, ২০২১

সাড়া বিশ্বে প্রতিদিন বেড়েই চলেছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ। আমাদের দেশ এর বাইরে নয়। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ব্যবস্থা। এ রোগে যেকেবল বড়রা আক্রান্ত হচ্ছে এমন কিন্তু নয়। কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরাও। অনেক শিশুই এ সময়ে আক্রান্ত হচ্ছে কাওয়াসাকি ডিজিজ বা  মাল্টিসিস্টেম ইনফ্লামেটরি সিনড্রোম (এমআইএসসি)।শিশুদের করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদে রাখতে দরকার অভিভাবকদের সচেতনতা। কিভাবে শিশুকে নিরাপদ রাখবে সে বিষয় নিয়েই আজকের লেখা।

সচেতন করো

করোনা ভাইরাসের বিষয়ে শিশুর সাথে আলোচনা করো। তাকে এই ভাইরাস নিয়ে বলো কিভাবে নিরাপদ থাকে হবে সে বিষয়ে শিক্ষা দেও। করোনা ভাইরাসের আক্রমণ থেকে দূরে থাকতে মাস্ক ব্যবহার আর হাত ধোয়ার গুরুত্ব শিশুকে বুঝিয়ে বলো। অনেক শিশুই আছে যারা মাস্ক পরতে চায় না এ জন্য বাসার বড়দের তাকে বোঝাতে হবে। বড়দের বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে যা দেখে শিশু শিখতে পারে। কারণ শিশুরা বড়দের অনুসরণ করে।

এই মহামারীর সময়ে যে ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না বুঝিয়ে বলো পরিবারের ক্ষুদে সদস্যকে।খাবার হাওয়ার আগে, বাইরে থেকে এসে, বাথরুম ব্যবহার করার পর যে হাত ধুতে হবে কেন হাত ধুতে হবে শিশুকে বোঝাও। অনেক অভিভাবক আছে শিশু কথা না শুনলে তাকে বকাবকি করে, প্লীজ, এই ভুল করবে না কারণ শিশুদের সময় নিয়ে কিছু বোঝালে সে ঠিকই বুঝতে পারে।

ঘরে থাকতে হবে

করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের মাত্রা অনেক বেড়ে গিয়েছে। এ অবস্থায় খুব বেশি দরকার না হলে শিশুদের বাড়িতেই রাখো। শিশুদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে। এটা আসলে ঘুরে বেড়ানোর সময় নয় এতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। রেস্টুরেন্ট, সিনেমা হল, পার্ক এমনকি আত্মীয় স্বাজনের বাসা যাওয়া থেকে বিরত থাকো। শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সময় কাটাও তার সাথে।

খুব ছোট্ট শিশুদের ক্ষেত্রে

বড় বাচ্চারা পরিষ্কার থাকার বিষয়টি বুঝতে পারলেও ছোট্ট শিশু যাদের বয়স আড়াই বা তিন বছরের কম তারা কিন্তু বুঝতে পারে না। সেক্ষেত্রে তোমাকেই শিশুর পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি নজর দিতে হবে। ২ বছরের কম বয়সী শিশুরা জানেও না কোন জিনিস পরিষ্কার আর কোনটা ময়লা। তাই তারা সামনে যা পাই তাই হাত দেয় আর মুখে দেয়। তাই সচেতন হও। ঘরে যেন কোন ময়লা আবর্জনা না থাকে সে বিষয়ে জোড় দেও কারণ ময়লা থেকেই ঘরে আগে জীবাণু। নিয়মিত বাসা পরিষ্কার রাখো।

শিশুর অসুস্থতা

যদি শিশু অসুস্থ হয় তবে অপেক্ষা না করে চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। কারণ এখন সময় ভালো না তাই চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে ওষুধ দিবে না। নিয়ম মেনে যত্ন নেও শিশুর শরীরে কি কি লক্ষণ দেখা দিচ্ছে সেগুলো নিয়ে আরো সচেতন হবে। বর্তমানে কাওয়াসাকি ডিজিজ দেখা দিচ্ছে শিশুদের মাজে যার প্রধান লক্ষণ হচ্ছে শিশুদের শরীরের বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়। এমন উপসর্গ দেখা দিলে সময় নষ্ট করা যাবে না।

বড়দের সচেতনতা

আই করোনা মহামারী চলাকালে থেমে নেই মানুষের জীবন। অফিস করতে হচ্ছে নিয়মিত। তাই বাইরে থেকে এসেই শিশুর কাছে আসবে না। আগে হাত-মুখ ধুয়ে পোশাক পরিবর্তন হয়ে হবেই শিশুর কাছে আসবে। বাইরে থেকে পরে আসা জামা কাপড় সম্ভব হলে রোদে রেখে দেও কমপক্ষে ৩ ঘণ্টা আর না হলে ধুয়ে ফেল। যদি এগুলো সম্ভব না হয় হবে ঢাকনা দেওয়া লন্ড্রি বাসকেট ব্যবহার করো। যেহেতু নানান প্রয়োজনে তোমাকে বাইরে যেতে হচ্ছে তাই বাইরে গেলে সাথে নেও মাস্ক আর স্যানেটাইজার। নিজে থাকো সচেতন। কারণ তোমার শিশু কখনোই নিরাপদ থাকবে না করোনা থেকে যখন তুমি উদাসিন থাকবে।

যদি করোনার কোন উপসর্গ দেখতে পাও নিজের মাজে কিংবা পরিবারের কারোর মাঝে তাকে বলো করোনা আক্রান্ত হলে যে নিয়মগুলো মানতে হয় মানতে। আক্রান্ত বা অসুস্থ বোধ করলে শিশুদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখো। ব্যবহার করো মাস্ক বাসাতেও। অনেক মায়েরা করোনায় আক্রান্ত হন যাদের শিশুরা মায়ের দুধ খায় সেক্ষত্রে ফেস মাস্ক পরতে হবে মাকে।

লেখা : সাবিহা জামান

ছবি : সংগৃহীত

 

 

০ মন্তব্য করো
0 FacebookTwitterPinterestEmail
স্বাস্থ্য

করোনায় ফুসফুসের ব্যায়াম

করেছে Sabiha Zaman এপ্রিল ১, ২০২১

গত বছরের মার্চে করোনার শনাক্ত করা হয় বাংলাদেশে। এর পর সময়ের ব্যবধানে বেড়ে গিয়েছে রোগীর সংখ্যা। কিছুতা সংক্রমণ কমে আসলেও  প্রায় দুই সাপ্তাহ ধরে বেড়েই যাচ্ছে রোগীর সংখ্যা। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সবচাইতে বেশি প্রভাব পরে ফুসফুসে আর তখনই শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়। আইসিইউতে রোগীদের রাখা হয় মূলত তাদের ফুসফুসের শক্তি বাড়ানোর জন্য, যাতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ভালোভাবে শ্বাস নিতে পারে।

অনেক করোনা আক্রান্ত রোগী বাসায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের নিয়মিত ফুসফুসের ব্যায়ামগুলো করা উচিত এতে ফুসফুস শক্তিশালী হবে।  বিশেষজ্ঞরা সুস্থ হয়ে উঠতে চিকিৎসার পাশাপাশি ব্যায়াম করার ওপরে জোর দিচ্ছেন। নিয়মিত ফুসফুসের ব্যায়াম করার ফলে ফুসফুস অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে উঠে যার ফলে শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। কিছু ফুসফুসের ব্যায়াম দেওয়া হলো।

 ডিপ ব্রিদিং এক্সারসাইজ

ফুসফুসের শক্তিশালী করার জন্য খুব ভালো ব্যায়াম হচ্ছে  ডিপ ব্রিদিং এক্সারসাইজ।  এর জন্য প্রথমে পিঠ সোজা করে বসো। প্রথমে মুখ দিয়ে শ্বাস নেও। বুক ভরে শ্বাস নাও যতক্ষণ সম্ভব ধরে রাখো, এরপরে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়ো। গভীর ভাবে একদম ভেতর থেকে শ্বাস নেও।  এতে ফুসফুসের ফুসফুসের কোষগুলো সক্রিয় হয়ে উঠে যার ফলে ফুসফুসের স্থায়ী ক্ষতি হয় না।  চেষ্টা করুক কমপক্ষে ১০ সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখার। প্রথম দিন একটু কষ্ট হলেও পরে অভ্যাস হয়ে যাবে।

শ্বাস নেয়ার সময় হাত তুলো

অনেক চিকিৎসক বলেন যারা করোনায় আক্রান্ত তাদের উচিত শ্বাস নেওয়ার সময় হাত উচু করা  এবং শ্বাস চারার সময়ে হাত নামিয়ে ফেলা। এই ব্যায়ামটি খুব উপকারী করোনা আক্রান্তদের জন্য।

এর ফলে শ্বাসপ্রশ্বাসের সাথে পুরো শরীর সক্রিয় হয়ে যায়। দিনে কয়েকবার এভাবে ব্যায়ামটি করলে অনেক উপকার পাবেন।

উপুড় হয়ে ঘুমাও

অনেক সময় দেখা যায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে শরীরে অক্সিজেনের স্বল্পতা তৈরি হয়। যার কারণ ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়ার।  এ সময়ে  উপুর হয়ে শুয়ে থাকো অথবা পাশ ফিরে শুয়ে থাকো। এজন্য উপুড় হয়ে শুয়ে থাকলে বা পাশ ফিরে শুয়ে থাকলে শরীরের অক্সিজেনের সরবরাহ বেড়ে যায়। চেষ্টা করো  মাথার নিচে বালিশ না নিয়ে শুতে।

বাষ্প গ্রহণ

আমরা অনেকেই আক্রান্ত না হয়েও যখন  করোনার অনেক প্রকব বাসায় গরম পানি ভাপ নিয়েছি।  যদি করোনায় আক্রান্ত হও তবে নিয়মিত গরম পানির ভাব বা বাস্প নেও। এটাক ফুসফুসের জন্য অনেক বেশি উপকারী। গভীর ভাবে শ্বাস নিয়ে বাস্প গ্রহণ করে ব্যায়াম করো। এতে করে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা।

নাক বন্ধ করে শ্বাস

তোমার ফুসফুসকে চাঙ্গা রাখতে মাহে মাঝে নাক বন্দ করে শ্বাস নেও। এর জন্য প্রথমে হাত দিয়ে  নাকের বাম পাশ বন্ধ করো আর ডান পাশ দিয়ে লম্বা শাস নেও। অন্তত ৫ থেকে ১০ সেকেন্ড শ্বাস ধরে ররেখে ছেড়ে দাও। এটা খুব সহজ আর কার্যকরী ব্যায়াম। এভাবেই ডান পাশের নাক বন্দ করে বাপ পাশ দিয়ে শ্বাস নেও।

যেসব ক্ষেত্রে ব্যায়াম করবে না।

অনেক সময় দেখা যায় যে  রোগির অবস্থা অনেক বেশি খারাপ এবং একা শ্বাস নিতে পারছে না সেক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুরু করতে হবে। যদি আগে থেকেই ফুসফুসে দির্ঘমেয়াদি রোগ থাকে সেক্ষেতে ব্যায়াম করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

অনেক সময়ে দেখা যায় যে, অনেক করোনা আক্রান্ত রোগী ব্যায়াম করার ফলে অসুস্থ বোধ করে। এমন সমস্যা দেখা দিলে ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

যদু ব্যায়াম করার পর বা ব্যায়াম করার সময়ে শ্বাস কষ্ট শুরু হয়ে যায় তবে ব্যায়াম করবে না। কারণ এটা সত্যি বিপদজনক।

তুমি যদি করোনা আক্রান্ত নাও হও আর ফুসফুসের শক্তি বাড়াতে চাও তবে এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করতে পারো। শরীর ফিট রাখার জন্য যেমন নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন ফুসফুসকে সজীব রাখতেও বায়্যাম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

তথ্য সুত্র : বিবিসি

গ্রন্থনা : সাবিহা জামান

ছবি : সংগৃহীত

 

 

০ মন্তব্য করো
0 FacebookTwitterPinterestEmail
ফটো ফিচার

এক নজরে করোনায় বিশ্ব পরিস্থিতি চিত্র 

করেছে Sabiha Zaman মে ২০, ২০২০

ব্যারেল প্রতি তেলের দাম, সিরিয়া যুদ্ধ, আইএস, শরণার্থী সমস্যা সব কিছুকে পিছে ফেলে সারা বিশ্ব আজ করোনা ভাইরাসের  কাছে পরাজিত। ২০১৯ সালের শেষ দিকে প্রথম করোনা ভাইরাসের রোগি পাওয়া যায় চীনে। বিশ্বে প্রথম চীনেই হানা দেয় এই ভাইসায়। বর্তমানে করোনায়  আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। আর এ ভাইসারে প্রাণ হারিয়েছেন ৩ লাখ ২০ হাজারের বেশি মানুষ।  এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের কোন প্রতিষেধক তৈরি হয়নি।  দিন রাত পরিশ্রম করছেন চিকিৎসকরা আক্রান্তদের সুস্থ করতে। 

করোনার ভয়াবহতা আর বিস্তার রোধে সারা বিশ্ব আজ স্থবির। থেমে গেছে  মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। দেশে দেশে চলছে লকডাউন। তাই জনমানব শূন্য রাস্তাঘাট, স্কুল কলেজ, অফিস। সবকিছু যেন করোনার থাবায় থেমে গেছে। মানুষ আজ গৃহবন্দী। দমবন্ধ লকডাউনে কেমন চলছে বিশ্ব এ নিয়েই আজকের ফটো ফিচার।  

MAHMUD HOSSAIN OPU/AL JAZEERA

ঢাকা,বাংলাদেশ। চলমান লকডাউনে জনশূন্য রাজপথ।

Gustavo Garello/AP

বুয়েনস আইরেস,আর্জেন্টিনা। খালি স্টেডিয়ামে পেশাদার ফুটবল ম্যাচ খেলছে আলিয়ানাজা লিমা এবং রেসিং ক্লাব।

Emilio Morenatti/AP

স্পেন,বার্সেলোনা। ৭ বছর বয়সী গালা তার ৬ বছর বয়সী বন্ধুর সাথে কথা বলছে নিজেদের বাসার ছাদ থেকে।

Patrícia de Melo Moreira/AFP/Getty Images

লিসবন,পর্তুগাল। সামাজিক দূরত্বকে সম্মান জানিয়ে মে দিবসের একটি বিক্ষোভে অংশ গ্রহণ।

Bandar Aldandani/AFP/Getty Images

মক্কা,সৌদি আরব। লকডাউন চলাকালে ৬ মার্চ মুসলিমদের প্রবিত্র স্থান কাবার চিত্র।   

Francois Mori/AP

আইফেল টাওয়ার,প্যারিস।আইফেল টাওয়ারের পাশের খালি ট্রোকাডেরো প্লাজায় টহল দিচ্ছেন পুলিশ। 

Siful Islam

মিরপুর,ঢাকা। করোনায় চলমান লকডাউনের মাঝেই নিয়ম না মেনে ত্রাণ নিতে মানুষের ঢল।

Mladen Antonov/AFP/Getty Images

পাতায়া,থাইল্যান্ড। জনশূন্য পাতায়ায় সিয়াম থিম পার্ক। 

Khalid al-Mousily/Reuters

বাগদাদ,ইরাক। বাগদাদে লকডাউনের কারণে একজন ইমাম খালি মসজিদে একা নামাজ আদায় করছেন।  

Aly Song / Reuters

সাংহাই,চায়না। চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি সাংহাই রেলস্টেশনে মাস্ক আর প্লাস্টিকের ব্যাগে নিজেদের ঢেকে আছেন যাত্রীরা।

MAHMUD HOSSAIN OPU/AL JAZEERA

ঢাকা,বাংলাদেশ। যথাযত ধর্মীয় নিয়ম মেনে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মৃত ব্যক্তির কবর দিচ্ছেন পিপিই পরিহিত স্বেচ্ছাসেবীরা।  

Anushree Fadnavis/Reuters

নয়াদিল্লি,ভারত। রাস্তায় কোন যানবহন না থাকায় রাষ্ট্রপতি ভবনের কাছে একটি বানর ফাঁকা রাস্তা পার হচ্ছে। 

Jeenah Moon/Reuters

নিউ ইয়র্ক,যুক্তরাষ্ট্র। স্থির দাড়িয়ে নিউ ইয়র্কের জনমানবহীন পাতাল রেল।

Nardus Engelbrecht/AP

কেপটাউন,দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশটিতে লকডাউনের দ্বিতীয় দিন কেপটাউনের সি পয়েন্ট প্রমিনেডে পার্কে দুলছে শূন্য দোলনাগুলো।

Amanda Perobelli/Reuters

সাওপাওলো,ব্রাজিল। করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের মৃত দেহ কবরের জন্য প্রস্তুত ভিলা ফর্মোসা কবরস্থান।  

Yen Duong/Reuters

হো চি মিন,ভিয়েতনাম। দেশব্যাপী লকডাউনের পর ১১ মে খুলে দেওয়া হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আর ক্লাসের প্রথম দিন এভাবেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাপমাত্রা যাচাই করা হয় ।

Eric Gaillard/ Reuters

নাইস,ফ্রান্স। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ট্রামওয়ের প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে যাত্রীরা।

Marco  Longari/AFP/Getty Images

দক্ষিণ আফ্রিকা,জোহানেসবার্গ। স্বেচ্ছাসেবীদের ফুড ব্যাংকের অপেক্ষায় নারী। 

Mohammad Ponir Hossain/ Reuters

ঢাকা,বাংলাদেশ। করোনা ভাইরাসের কারণে সামাজিক দূরত্ব মেনে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।

Hannah Mckay/Reuters

ব্রিটেন,যুক্তরাজ্য। করোনা ভাইরাসের সময় জন্ম নেওয়া নবজাতকে মায়ের কোলে তুলে দিচ্ছেন চিকিৎসক।

Orestis Panagiotou/Pool via Reuters

এথেন্সে,গ্রীস। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লকডাউন ব্যবস্থা সহজ করার প্রথম দিনে মাস্ক আর সামাজিক দূরত্ব মেনে ক্লাস করছে গ্রিসের হাই স্কুলের শিক্ষার্থীরা।  

Eddie Keogh/Reuters

আইলসবারি,ব্রিটেন। রংধনু আঁকার পর জ্যাক ওয়েলার তার বাড়ির জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছে। সে তার আঁকা ছবির মাধ্যমে সবাইকে ঘরে নিরাপদে থাকার আহবান জানাচ্ছে। 

লেখা : সাবিহা জামান শশী

ছবি : ইন্টারনেট

২ মন্তব্য
0 FacebookTwitterPinterestEmail

পোর্টফোলিও

প্রকাশিত সংখ্যা

রোদসীর পছন্দ

  • বয়স সবে উনিশ-কুড়ি

তুমিই রোদসী

  • আলোয় ভুবন ভরা







rodoshee logo

© স্বত্ব রোদসী ২০১৪ - ২০২১
সম্পাদক ও প্রকাশক:   সাবিনা ইয়াসমীন
৯১/এ, প্রথম ও দ্বিতীয়তলা, ব্লক-এফ, রোড-৩, চেয়ারম্যান বাড়ি, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮০-২-৫৫০৪১০৪৬-৪৮, ই-মেইল: info@rodoshee.com

রোদসী

রোদসী

ক্যাটাগরি

আর্কাইভ

@2014-2018 -রোদসী. All Right Reserved.

রোদসী
  • হোম
  • লাইফস্টাইল
  • রূপ ও ফ্যাশন
  • রোমান্স
  • কালচার
  • নারী
    • সাফল্য
    • সম্ভাবনা
    • সংগ্রাম
    • সমস্যা
Facebook